জুন মাস বাংলাদেশ জাতীয় বাজেট ২০২৫-২৬ প্রকাশ করা হবে। আগামী জুলাই ১ তারিখ হতে কার্যকরী হবে। নতুন অর্থ বছর নতুন ভাবনা।
অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার বিষয় গুলো মাথায় রেখে চলতে হবে। আমার ব্যবস্থাপনা জ্ঞান খুব একটা বেশি না। তারপর যা মনে করি আয় ব্যয় ব্যবস্থাপনা ভাল হলে চলাফেরাতে স্বাচ্ছন্দ আসবে।
এখন বলতে পারেন কেমন স্বাচ্ছন্দ্য? ধরুন আপনি একটা ফোন কিনবেন তার দাম ২৫০০০ টাকা। কিন্তু আপনার জমানো আছে ১৮০০০ টাকা। তাহলে আপনার ধার বা ইনকাম করতে হবে আরো ৭০০০ টাকা। এখানে আপনি চিন্তার মধ্যে থাকবেন।
তবে পূর্ব পরিকল্পনা করে যদি আপনি অর্থ ব্যয় ও জমানোর চেষ্টা করেন। তাহলে আপনার টেনশন কমে যাবে। তবে সকল কাজ পরিকল্পনা মাফিক হয় এমনটি না। তবে চেষ্টা করা যেতে পারে।
ধরেন এই অর্থ বছরে ইন্টারনেট এর দাম কমছে। তার মানে ব্যয় কমলো। একটা ফোন লাগবে এই অর্থ বছরে ভ্যাটের পরিমান বেড়ে গেলো। তাহলে খরচের হার বেড়ে গেলো। আয়ের উপর নির্ভর করে ব্যয় নির্ধারন করাই উচিত।
আমাদের ব্যয়ের খাত গুলোর কথা একটু ভাবা যাক। চিকিৎসা, খাদ্য, পোশাক, ভ্রমন, সামাজিক অনুষ্ঠান, বাড়িঘর মেরামত বা রক্ষনাবেক্ষন, ধর্মীয় অনুষ্ঠান।
ধরুন আমি ইসলাম ধর্মের অনুসারী এই অর্থ বছরে আমার কুরবানির ঈদ (ঈদুল আযহা) ও ঈদুল ফিতর এর খরচ আছেই। এইটা থাকবেই। এখান পারিবারিক খরচ আছে। এখানে সর্বোচ্চ মূল্য নির্ধারণ করে অর্থ রাখতে হবে।
চিকিৎসা এইটা কোন বাজেট থাকে না। তবে আমার মনে হয় কিছু টাকা সঞ্চয় করা প্রয়োজন৷ সময় মত কাজে লাগানো যায়।