আমাদের বাংলাদেশের উপর চাপ বাড়ছে। গত বছর আগষ্ট বিপ্লবের পর শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়েছে । সাধারন জীবনের উপর প্রভাব গত কয়েক মাসে পড়েছে। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
সামরিক ভাবে ভারতের প্রতিটি বিষয় প্রতিহত হচ্ছে। ভারতীয় ব্যবসায়িক ক্ষতি ও রাজনৈতিক ক্ষতি হচ্ছে। এইটা মেনে নিতে পারছে না । ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল “ভারত ‘দ্রুত সময়ের মধ্যে’ বাংলাদেশে একটি ‘অন্তর্ভুক্তিমূলক, অবাধ ও নিরপেক্ষ’ নির্বাচন দেখতে চায়”
পুশ ইন কালচারঃ
এই শব্দের সাথে আমি অনেক আগে থেকেই পরিচিত। আমি তখন হাইস্কুলে তখন বাসায় পত্রিকা নেওয়া হত। তখন পুশইন পুশ ব্যাক এই রকম সংবাদ শুনতাম । বর্তমানে বাংলাদেশ সরকারকে চাপের রাখার জন্য ভারত থেকে মুসলিম লোক বাংলাদেশের সীমান্তে এনে ঢুকানোর হচ্ছে । মিয়ানমার যেমন রাখাইনে রোহিঙ্গাদের গনহত্যা চালিয়েছিল । তারা প্রান ভয়ে পালিয়ে এসেছে তেমন ভারত গুলি করার হুমকি দিয়ে বাংলাদেশের অভ্যান্তরে পাঠাচ্ছে। ভারতীয় মুসলিমদের শ্বরনার্থী বানাতে চাই ভারত সরকার।
নির্বাচন চাপঃ
বাংলাদেশের বিভিন্ন ছোট বড় দলগুলো নির্বাচন এর চাপে সরকারের কাজে বাধা হচ্ছে। বিভিন্ন নেতার কথার চাপে প্রধান উপদেষ্ঠা ডঃ মুহাম্মদ ইউনুস পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। আবার কোন একটা কারনে থেমে গেলেন।
যদি প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করেন তাহলে দেশের মধ্যে একটা গৃহযুদ্ধ শুরু হয়ে যাবে।
বিভিন্ন চাপ ঠেকাতে ঐক্যের বড় প্রয়োজন। ছাড় দেওয়ার মানসিকতা আমাদের মধ্যে এখনো গড়ে উঠেনি । বাংলাদেশের উপর চাপ বাড়ছে আরো বাড়বে ।